বগুড়ায় এন.সি.টি.এফ উদ্যোগে ছিন্নমূল পথ শিশুদের ফ্রি ডেন্টাল ক্যাম্প।।
আজ বগুড়ার জুবলী হাইস্কুল মাঠে ন্যাশনাল চিলড্রেন’স টাস্কফোর্স(এনসিটিএফ) এর উদ্যোগে দুস্থ ছিন্নমূল পথ শিশুদের নিয়ে ফ্রি ডেন্টাল ক্যাম্প ও বিনামূল্যে ঔষধ বিতরণ করা হয়।এই ফ্রি ডেন্টাল ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন দৈনিক করতোয়ার প্রধান বার্তা সম্পাদক জনাব প্রদীপ ভট্টাচার্য শঙ্কর।প্রায় শতাধিক পথ শিশুদের দন্ত সেবা প্রদান করেন ডা.সুজিত কুমার তালুকদার ও ডা. ইসমাইল হোসেন শামীম।এই সময় ফ্রি ঔষধ ও বিতরন করা হয়।অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন বগুড়া এন.সি.টি.এফ সভাপতি জাওয়াদুল করিম জীসান। এসময় এন.সি.টি.এফ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আফরোজা সরকার টিসা, পারমিতা ভট্টাচার্য স্বর্না, রাকিবুল হাসান,শামসিয়া সাবা, সামিউল ইসলাম, আবিদুর রহমান, নুর জাহান পুস্প।ডেন্টাল ক্যাম্পটির সার্বিক সহযোগিতায় ছিল সুমি ডেন্টাল কেয়ার। উল্লেখ্য যে, পথ শিশুদের নিয়ে এমন ফ্রি ডেন্টাল ক্যাম্প বগুড়ায় এই প্রথম।







ক্যালিফোর্নিয়ায়। গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে ‘এনভায়রনমেন্টাল হেলথ পারস্পেকটিভ’ সাময়িকীতে। গবেষকদের দাবি, কীটনাশক ব্যবহার করা হয়—এমন খামারের পাশে বসবাসকারী গর্ভবতী মায়ের সন্তানের অটিজমে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি দুই-তৃতীয়াংশ বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সারা বিশ্বে অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের হার বেড়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ায় খামারে বাণিজ্যিকভাবে কীটনাশক ব্যবহারসংক্রান্ত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে গবেষণাটি করা হয়েছে। এর সঙ্গে সমন্বয় করা হয়েছে অটিস্টিক শিশু রয়েছে—এমন পরিবারের এক হাজার মায়ের আবাসিক তথ্য। প্রধান গবেষক ইরভা হার্ত্জ-পিচ্চিওতো বলেন, ‘গবেষণায় অংশ নেওয়া মায়েরা তাঁদের গর্ভকালীন ও প্রসবকালীন কোথায় বাস করেছিলেন, আমরা তা শনাক্ত করেছি। আমরা দেখতে পেয়েছি, যে মায়েদের সন্তান অটিজমে আক্রান্ত হয়েছে বা তাদের (সন্তান) অবধারণ ও অন্যান্য দক্ষতা বিলম্বিত হয়েছে, তাঁরা এমন এলাকার কাছে বাস করেছেন, যেখানে বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করা হয়েছে।’ গবেষকেরা বলেন, গর্ভধারণের দ্বিতীয় ও শেষ তিন মাসে কীটনাশক ব্যবহারে অটিজমের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।







