নিখোঁজ শিশুদের পেতে নতুন প্রযুক্তি ।।
হারানো শিশুদের খুঁজে বের করার কাজে সহায়তা করবে এমন ‘মুখাবয়ব শনাক্তকারী’ একটি নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক৷ নিখোঁজ শিশু ও তাদের অভিভাবকদের ছবি অতি দ্রুততার সঙ্গে মিলিয়ে দেখবে প্রযুক্তিটি৷ এটি ব্যবহারের সুফল পাবে অভিভাবকদের পাশাপাশি পুলিশও৷ ইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ফ্লোরিডার গবেষক দল অনলাইনে ১০ হাজারেরও বেশি ব্যক্তির ছবি ও তাঁদের শিশুসন্তানদের ছবি বিশ্লেষণ করে ওই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেন৷ বিশ্ববিদ্যালয়টির অপরাধ বিচার বিভাগের শিক্ষক রস উলফ আশা করেন, বহুদিন আগে হারিয়ে যাওয়া শিশুকে শনাক্ত করার কাজেও প্রযুক্তিটি কাজে আসবে৷ পিটিআই ৷



ক্যালিফোর্নিয়ায়। গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে ‘এনভায়রনমেন্টাল হেলথ পারস্পেকটিভ’ সাময়িকীতে। গবেষকদের দাবি, কীটনাশক ব্যবহার করা হয়—এমন খামারের পাশে বসবাসকারী গর্ভবতী মায়ের সন্তানের অটিজমে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি দুই-তৃতীয়াংশ বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সারা বিশ্বে অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের হার বেড়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ায় খামারে বাণিজ্যিকভাবে কীটনাশক ব্যবহারসংক্রান্ত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে গবেষণাটি করা হয়েছে। এর সঙ্গে সমন্বয় করা হয়েছে অটিস্টিক শিশু রয়েছে—এমন পরিবারের এক হাজার মায়ের আবাসিক তথ্য। প্রধান গবেষক ইরভা হার্ত্জ-পিচ্চিওতো বলেন, ‘গবেষণায় অংশ নেওয়া মায়েরা তাঁদের গর্ভকালীন ও প্রসবকালীন কোথায় বাস করেছিলেন, আমরা তা শনাক্ত করেছি। আমরা দেখতে পেয়েছি, যে মায়েদের সন্তান অটিজমে আক্রান্ত হয়েছে বা তাদের (সন্তান) অবধারণ ও অন্যান্য দক্ষতা বিলম্বিত হয়েছে, তাঁরা এমন এলাকার কাছে বাস করেছেন, যেখানে বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করা হয়েছে।’ গবেষকেরা বলেন, গর্ভধারণের দ্বিতীয় ও শেষ তিন মাসে কীটনাশক ব্যবহারে অটিজমের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।