শিশু হত্যার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে : ডেপুটি স্পিকার

ঢাকা, ৩১ মে ২০১৬ (বাসস) : ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া বলেছেন, শিশু হত্যার সাথে জড়িত সকল ব্যাক্তিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা হবে।
আজ রাজধানীর গুলশানন্থ স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারে সেভ দ্য চিল্ড্রেন বাংলাদেশ, প্লান ইন্টারন্যাশনাল এবং বাংলাদেশ শিশু একাডেমির যৌথ আয়োজনে ‘চাইল্ড পার্লামেন্ট’ এর ১৩ তম অধিবেশনে তিনি এ কথা বলেন।
শিশু সংসদ সদস্যদের উদ্দ্যেশে ডেপুটি স্পিকার বলেন, ‘আমাদের পুরো পৃথিবীকে যদি একটি উদ্যান মনে করি তাহলে তোমরা সেই উদ্যানের ফুল। আর সেই নিস্পাপ ফুল অঙ্কুরে বিনাশ হয়ে যাবে তা কোন মতেই কাম্য হতে পারেনা। যে কোন ধরনের শিশু নির্যাতন এবং যে কোন ধরনের হত্যার আমরা তীব্র নিন্দা জানাই।’
তিনি বলেন, যারা এই ধরণের অমানুষিক কাজে নিজেদের জড়ায় তাদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। দেশে আর কোন ধরনের নির্যাতন, নিপীড়নে কোন শিশুর মৃত্যু ঘটুক এটা সরকার চায় না।
তিনি বলেন, অতি সত্বর প্রতিরোধমূলক এবং একইসাথে বেশ কিছু সচেতনতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ অত্যাবশ্যক, প্রয়োজন একটি সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন। কেন এ ধরণের ঘটনাগুলো ঘটে চলেছে – রাষ্ট্রীয়ভাবে সেটির সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক কারণসমূহ চিহ্নিত করা আবশ্যক। পরিবার থেকে শুরু করে সমাজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও প্রয়োগকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে শিশুদের ব্যাপারে সংবেদনশীল করা প্রয়োজন।
ফজলে রাব্বী মিয়া বলেন, শিশুরা যে দেশের সম্পদ এবং তাদের নিরাপদ পরিবেশ প্রদান করা কেবল রাষ্ট্রের নয়, সকলের দায়িত্ব – এ বোধ সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে সঞ্চারিত করা প্রয়োজন।
তিনি বলেন, শিশু রাকিব, রাজন হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালের মাধ্যমে করা হচ্ছে। দৃষ্টিশক্তি হারানো শিক্ষার্থী শিশু শাহরিয়ার হৃদয় প্রমান করে দিয়েছে যে সকল বাধা অতিক্রম করে সাফল্য পাওয়া সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতায় হৃদয়কে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয় । সে তার ডান চোখের দৃষ্টি ফিরে পায় এবং মাধ্যমিক পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয় । হৃদয়ের ফলাফলে খুশি হয়ে গণ-মাধ্যমের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অভিনন্দন জানিয়েছেন । সবাই খবরের কাগজে শিশুদের সাফল্যের খবর দেখতে চায়। শিশু হত্যার খবর পত্রিকায় দেখতে চায় না। শিশুদের হাসিমাখা মুখ দেখতে চায়।
তিনি বলেন, জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারে আমলেই জাতীয় শশু নীতি, ২০১১ এর আলোকে শিশু আইন, ২০১৩ পাশ করা হয়েছে যার পূর্নাঙ্গ বাস্তবায়ন শিশু সুরক্ষায় একটি মাইলফলক।
তিনি বলেন, ৩৮ হাজার শিশু আজ তাদের অধিকারের বিষয়ে সোচ্চার। তারাই একদিন দেশের মান-মর্যাদা, সুনাম এবং দেশকে সুন্দর ভাবে গড়ে তুলতেও সোচ্চার হবে। তখন হয়তো তোমাদের সাথে যোগ হবে আরো অনেক শিশু। তোমাদের আন্তরিক ভাবনা এবং সকলের চেষ্টায় একদিন বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা হবে ।
ডেপুটি স্পিকার বলেন, বাংলাদেশের ৬৪ জেলাতেই চাইল্ড পার্লামেন্ট এবং এনসিটিএফ এর বিস্তৃতি রয়েছে। প্রায় ৩৮ হাজার সচেতন শিশু রয়েছ যারা একদিন দেশের সচেতন নাগরিক হবে, লেখাপড়া করে বড় হবে, দেশের নেতৃত্ব গ্রহণ করবে। এটা দেশের জন্য একটা বড় পাওয়া। শিশুরাই পারে দেশের চিত্র সুন্দর করতে।
এসময় তিনি শিশু বিষয়ক প্রতিবেদন করার ক্ষেত্রে আরো সংবেদনশীলতার পরিচয় দেয়ার, নির্যাতনের শিকার শিশুদের বিকৃত ছবি প্রচার করা থেকে বিরত থাকা এবং মিডিয়ায় শিশুদের নিয়ে আরও সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান প্রচার করার আহবান জানান।

চাইল্ড পার্লামেন্টের ১৩তম অধিবেশন শুরু

পার্লামেন্টের ১৩ তম অধিবেশন শুরু হয়েছে। সকাল ১০ টায় সমগ্র বাংলাদেশ থেকে আগত ৮৬ জন চাইল্ড পার্লামেন্ট মেম্বার রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে স্পেক্ট্রা কনভেনশন সন্টোরে প্রবেশ করেন। এর পর একে একে বিভিন্ন জাতীয়, আন্তর্জাতিক সংস্থা সমূহের প্রতিনিধিবৃন্দ, সরকারি কর্মকর্তা বৃন্দ, আমন্ত্রিত অতিথি বৃন্দের আগমণ ঘটে। সকাল ১০ টায় ১৩ তম চাইল্ড পার্লামেন্টের প্রধান অতিথি, মহান জাতীয় সংসদের মাননীয় ডেপুটি স্পিকার জনাব মোঃ ফজলে রাব্বি মিয়া, এমপি উপস্থিত হলে চাইল্ড পার্লামেন্টের ১৩ তম অধিবেশন এর উদ্ভোধন হয়।

শিশুদেরকে মৌসুমী ফলের স্বাদ দিল এনসিটিএফ বগুড়া

আবীদ শাহরিয়ারঃ

৩০ মে সোমবার এনসিটিএফ বগুড়ার কার্যনির্বাহী সদস্যদের নিজস্ব উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদেরকে মৌসুমী ফল খাওয়ানোর উদ্দেশ্যে একটি অনুষ্ঠান আয়োজনের করা হয় ।

13310507_841269462684017_8750589706644408163_n
অনুষ্ঠানটি বগুড়া জুবলী ইনস্টিটিউট (শিশু কল্যান প্রাথমিক বিদ্যালয়) এর শিশুদের নিয়ে করা হয় । এখানে ১৫০ জন শিশুকে তরমুজ খাওয়ানো হয় । সব শিশুদের সহযোগিতায় সুন্দর ভাবে অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয় ।
এ সময় এনসিটিএফ বগুড়া এর সভাপতি নুরজাহান পুষ্প, সাধারণ সম্পাদক আবীদ শাহরিয়ার, শিশু গবেষক আফসানা সাদিয়া মরিয়ম ও মেহরাব হোসেন তানভীর সহ অন্যান্য সদস্যগণ এবং জেলা ভলান্টিয়ার উপস্থিত ছিলেন।

CP Session Begins Tuesday

Daily Observer, Sunday, 29 May, 2016 : The Thirteenth Session of Child Parliament (CP) will begin on Tuesday in the Capital. National Children Task Force (NCTF), a child-led platform, is organizing the session like previous 12 sessions as advocacy wing of child rights organization.
The NCTF, mother organization of the CP, has been working on child-led advocacy on United Nations Convention on Rights of the Child (UNCRC) in association with Plan International Bangladesh, Save the Children and Bangladesh Shishu Academy across the country.
The introductory session of CP has started on Saturday at a training center in Ashulia, Dhaka, where child parliament members from 64 districts and 16 marginalised areas (tea garden, sea beach, hill tracks, haor, disaster-prone region etc) took part.
National Parliament Deputy Speaker Fazle Rabbi Miah is scheduled to present as chief guest at the opening session of CP here on Tuesday.
Education Minister Nurul Islam Nahid will also attend the closing session.
CP members will focus on two specific issues – Child Murder and Sanitation Situation of Secondary School at the session this year.

http://www.observerbd.com/2016/05/29/153669.php

চাইল্ড পার্লামেন্ট অধিবেশন বিষয়ক কর্মশালা

হুমায়ার হোসেন সারা (১৫), সাভার :শনিবার সাভারের আশুলিয়ায় একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে তিন দিনব্যাপী এই কর্মশালার উদ্বোধন করা হয়। এবারের চাইল্ড পার্লামেন্ট এর প্রতিপাদ্য বিষয় ‘শিশু হত্যা বন্ধ কর, শিশু সুরক্ষা নিশ্চিত কর’।

প্রস্তুতি কর্মশালায় শিশু সংসদ সদস্যরা নিজ এলাকার শিশুদের সমস্যাগুলো তুলে ধরবে এবং প্রস্তাবনা তৈরি করবে। এখানে বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলার ও ১৬টি বিশেষ অঞ্চলের (চা বাগান, সি বিচ,পাহাড়ি অঞ্চল, দুর্যোগ প্রবণ এলাকা) নির্বাচিত সদস্যরা উপস্থিত আছে। চাইল্ড পার্লামেন্টের ১৩তম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে ৩১ মে গুলশান ১ এর স্পেক্টা কনভেনশন সেন্টারে।

অধিবেশনের প্রথম পর্বের প্রধান অতিথি থাকবেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়া (এমপি) এবং দ্বিতীয় পর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষা মন্ত্রীর উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।

http://hello.bdnews24.com/news/article10625.bdnews

মঙ্গলবার চাইল্ড পার্লামেন্ট অধিবেশন

দৈনিক ইত্তেফাক ২৮ মে, ২০১৬ : চাইল্ড পার্লামেন্টের ১৩তম অধিবেশন বসছে মঙ্গলবার। শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
শিশু অধিকার সংগঠন জাতীয় শিশু টাস্ক ফোর্স (এনসিটিএফ) এর এডভোকেসি শাখা হিসেবে ২০০৩ সাল থেকে শিশুদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হচ্ছে চাইল্ড পার্লামেন্ট।
শনিবার রাজধানীর অদূরে সাভারে একটি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে শুরু হয়েছে চাইল্ড পার্লামেন্ট এর প্রাথমিক পর্ব।
দেশের ৬৪ জেলা থেকে নির্বাচিত ৬৪ জন এনসিটিএফ চাইল্ড পার্লামেন্ট সদস্য এবং ১৬ টি বিশেষ অঞ্চল( চা বাগান, সী বিচ,পাহাড়ী অঞ্চল, আদিবাসী শিশু, হাওরে বসবাস করা শিশু, দুর্যোগ প্রবন এলাকা) থেকে  শিশু সাংসদ যোগ দিচ্ছে এবারের অধিবেশনে।
রাজধানীর একটি সম্মেলন কেন্দ্রে মঙ্গলবার চাইল্ড পার্লামেন্টের  উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া। বিকেলে সমাপনী পর্বে উপস্থিত থাকবেন শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ
এবারের অধিবেশনে উদ্বোধনী পর্বে ‘শিশু হত্যা বন্ধ কর, শিশু সুরক্ষা নিশ্চিত করো’ এবং সমাপনী পর্বে ‘মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পানি ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিতে বরাদ্দ বৃদ্ধি’ শীর্ষক বিষয়ে সুনির্দিষ্ট আলোচনা করবেন শিশু সাংসদরা।
চাইল্ড পার্লামেন্টের স্পিকার হাসান মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশের শিশুদের কথা শিশুদের মাধ্যমে আইনপ্রনেতাদের কাছে তুলে ধরার জন্যই চাইল্ড পার্লামেন্ট। গত একযুগের বেশি সময় জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদের আলোকে শিশুদের অংশগ্রহনের শিশু অধিকার রক্ষায় চাইল্ড পার্লামেন্টের অবদান রাখার চেষ্টা করছে দেশের ৬৪ জেলার শিশুরা।
চাইল্ড পার্লামেন্ট শিশুদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত শিশুদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের শিশুদের অধিকার কথাগুলো আইন প্রণেতাদের কাছে তুলে ধরছে। জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদের আলোকে শিশু অধিকার পরীবিক্ষন ও বাস্তবায়নে এনসিটিএফ সদস্যরা প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল  বাংলাদেশ ও সেভ দ্য চিলড্রেন  ও  বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর সহযোগিতায় ৬৪ জেলায়  কাজ করে যাচ্ছে।

পথশিশুদের সাথে কিছুক্ষণ

সৌরভ দাস(সদস্য), এনসিটিএফ, পিরোজপুর: এনসিটিএফ মিটিং রুম থেকে বের হয়ে ভাবলাম, যাই কিছু একটা খেয়ে আসি। ঠিক হল ফুসকা খাওয়া হবে।  ফুসকা খেতে গিয়ে দেখলাম /৪টা ছেলে একা একা নিজের মনে খেলা করছে। কিছুক্ষণ পরে ওদের মধ্যে একটা ছেলে এসে বলল, ”ভাইয়া, একটা ফুসকা দেবেন? প্রচণ্ড মায়া লাগল। ফুসকাওয়ালা জাহিদ ভাইয়াকে আরো ৪প্লেট ফুসকা দিতে বললাম। সত্যিই ওদের খুশিটা দেখার মত ছিল। খেয়াল করলাম, ওদের মধ্যে একজনের শরীরে প্রচন্ড জ্বর।  ওকে একটা ওষুধের দোকানে নিয়ে গিয়ে প্যারাসিটামল কিনে দিলাম। তারপর যার যার বাসায় চলে আসলাম। আমাদের থেকে ওদের কষ্টটা  অনেক অনেক বেশি। তাই একটাই অনুরোধ, ওদের সাথে কেউ কোনোদিন খারাপ ব্যবহার করবেন না।

মৌলভীবাজার এনসিটিএফ এর মে মাসের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

২০ মে  ২০১৬ইং তারিখে এনসিটিএফ মৌলভীবাজার জেলার মে মাসের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০ টায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমী, মৌলভীবাজার এনসিটিএফ জেলা কার্যালয়ে মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয় । সভায় জেলা কার্যকরী কমিটির সদস্যের সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন হাফিজা খাতুন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা মাধুরী মজুমদার, শিশু একাডেমীর  লাইব্রেয়িয়ান ফরিদ উদ্দীন, এনসিটিএফ মৌলভীবাজার জেলা ভলান্টিয়ার চৈতী দত্ত , সহকারী জেলা ভলান্টিয়ার কামরুল ইসলাম এবং এনসিটিএফ মৌলভীবাজারের প্রাক্তন সাংগঠনিক সম্পাদক মাহফুজুর মাহদী , রোমেনা প্রমুখ।
সভায় এনসিটিএফ মৌলভীবাজার জেলার স্কুলগুলোতে স্কুল কমিটি করার ব্যাপারে আলোচনা করা হয়। এছাড়াও এনসিটিএফ এর নতুন কার্যকরী কমিটির পরিচয় পর্ব সম্পন্ন হয়। জেলা প্রশাসকের সাথে মত বিনিময় সভা আগামী সপ্তাহে  অনুষ্টিত হবে। সভাটি এনসিটিএফ মৌলভীবাজারের জেলার শিশু গবেষক সামিন বক্স সাদির সভাপতিত্বে সকাল ১১;৩০ ঘটিকা পর্যন্ত চলে।

13th Child Parliament

শিশু একাডেমী কর্তৃক আয়োজিত বিশ্বনন্দিত গণিত বিশারদ প্রফেসর আব্দুল করিম এর সম্মাননা (মরণোত্তর)

বিজন ঘোষ # সভাপতি # এনসিটিএফ # চাঁপাইনবাবগঞ্জ : শিশু একাডেমী কর্তৃক আয়োজিত বিশ্বনন্দিত গণিত বিশারদ প্রফেসর আব্দুল করিম এর সম্মাননা (মরণোত্তর) উপলক্ষে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের উপস্থিতিতে আলোচনা পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান২০১৬তে অংশগ্রহণ করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা এনসিটিএফ। উক্ত অনুষ্ঠানে এনসিটিএফ_চাঁপাইনবাবগঞ্জএর পক্ষ থেকে  বক্তব্য প্রদান করেন সভাপতি বিজন_ঘোষ। অনুষ্ঠানে তিনি জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নিকট চাঁপাইনবাবগঞ্জএর শিশুদের সার্বিক অবস্থা তুলে ধরেন, শিশুদের বিনোদনের জন্য শিশুপার্ককে পুরোপুরি উপযোগী করার জন্য অনুরোধ করেন, সর্বোপরি চাঁপাইনবাবগঞ্জকে একটি শিশুবান্ধব শহর গড়ে তোলার জন্য প্রার্থনা করেন। পরবর্তিতে জেলা প্রশাসক মহোদয় শিশুপার্ককে শিশুদের উপোযোগী করে তুলে চাঁপাইনবাবগঞ্জকে শিশুদের জন্য উপযুক্ত আবাসস্থল হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন এবং সকলের সহযোগীতা কামনা করেন।