শিশুর জন্য ইউটিউব নয়।
মুসাব্বির হোসেন : কার্টুন বা মজার মজার ভিডিও দেখার জন্য অনেক বাবা – মা শিশুদের ইউটিউ বব্যবহারের সুযোগ দেন । তবে বাবা-মা’ র নির্দেশনা অনুযায়ী ভিডিও দেখতে গিয়ে শিশুদের সামনে চলে আসছে নানা রকম অশ্লীল ভিডিও। অনেকে অশ্লীল ভিডিও গুলো বন্ধ করার চেষ্টা করলেও সুফল পাননি । কারণ এখন পর্যন্ত এরকম কোন প্রযুক্তি বের হয়নি । সূত্র বলছে, ইউটিউব একটি উন্মুক্ত ভিডিও আদান-প্রদানের ওয়েব সাইট । এখানে যে কেউ যে কোন ধরণের ভিডিও আপলোড , ডাউনলোড, দেখা সহ নানা রকম কাজ করতে পারেন।এই সুযোগে একশ্রেণীর ইন্টারনেট ব্যবহারকারী অশ্লীলনানা রকম ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করেন।যা অনেক সময়ই উ ইউটিউব কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি র বাইরে থেকেই ইন্টারনেট বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে। তাই একজন সচেতন অভিভাবক হিসেবে আপনার উচিত শিশু কে ইউটিউব থেকে দূরে রাখুন । প্রয়োজনে আপনার কম্পিউটারে ইউটিউব ওয়েবসাইট ব্লক করুন।তবে একান্তই যদি আপনার শিশু কে ব্যবহার করতে দিতে হয় তবে তার পাশে বসে ইউটিউব ব্যবহারে নির্দেশনা দিন।











ক্যালিফোর্নিয়ায়। গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে ‘এনভায়রনমেন্টাল হেলথ পারস্পেকটিভ’ সাময়িকীতে। গবেষকদের দাবি, কীটনাশক ব্যবহার করা হয়—এমন খামারের পাশে বসবাসকারী গর্ভবতী মায়ের সন্তানের অটিজমে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি দুই-তৃতীয়াংশ বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সারা বিশ্বে অটিজমে আক্রান্ত শিশুদের হার বেড়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ায় খামারে বাণিজ্যিকভাবে কীটনাশক ব্যবহারসংক্রান্ত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে গবেষণাটি করা হয়েছে। এর সঙ্গে সমন্বয় করা হয়েছে অটিস্টিক শিশু রয়েছে—এমন পরিবারের এক হাজার মায়ের আবাসিক তথ্য। প্রধান গবেষক ইরভা হার্ত্জ-পিচ্চিওতো বলেন, ‘গবেষণায় অংশ নেওয়া মায়েরা তাঁদের গর্ভকালীন ও প্রসবকালীন কোথায় বাস করেছিলেন, আমরা তা শনাক্ত করেছি। আমরা দেখতে পেয়েছি, যে মায়েদের সন্তান অটিজমে আক্রান্ত হয়েছে বা তাদের (সন্তান) অবধারণ ও অন্যান্য দক্ষতা বিলম্বিত হয়েছে, তাঁরা এমন এলাকার কাছে বাস করেছেন, যেখানে বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করা হয়েছে।’ গবেষকেরা বলেন, গর্ভধারণের দ্বিতীয় ও শেষ তিন মাসে কীটনাশক ব্যবহারে অটিজমের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি।



